আব্দুল্লাহ আল নাঈম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধিঃ
দেশব্যাপী চলমান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনিবন্ধিত ও মানহীন হাসপাতালের বিরুদ্ধে অভিযানের অংশ হিসেবে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে ২টি হাসপাতালে অভিযান চালানো হয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইসেন্স না থাকায় শহরের কুমারশীলমোড়ে অবস্থিত দি চাঁদের হাসি ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে নিয়ে গত ১৫ জানুয়ারি ডিজিটাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া ডট কমে একটি খবর প্রকাশিত হয়েছিল। সেই খবর প্রকাশের জেরে ১৮ জানুয়ারি টেংকের পাড়স্থ পৌর কমিউনিটি সেন্টারের ২য় তলায় ডিজিটাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া ডট কম অফিসে এসে ডিজিটাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া ডট কমের নির্বাহী সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল নাঈম এর উপর হামলা ও গুমকি দিয়ে যায় দি চাঁদের হাসি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের লোক জন। পরে ডিজিটাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া ডট কমের নির্বাহী সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল নাঈম ২২ জানুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানায় একটি অভিযোগ দেন। আজ ১ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইসেন্স না থাকায় দি চাঁদের হাসি ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে সিলগালা ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
শহরের টেংকের পাড়ে অবস্থিত স্ট্যান্ডার্ড হসপিটাল এন্ড টোটাল হেলথকেয়ারের অপারেশন থিয়েটারে মেয়াদউত্তীর্ন ওষুধসামগ্রী ও যন্ত্রপাতি পাওয়া যায়। এছাড়া প্যাথলজি পরীক্ষায় অতিরিক্ত মূল্য আদায়ের প্রমান পাওয়া যায়। এ অভিযোগের ভিত্তিতে ভোক্তা অধিকার আইন ২০০৯এর ৪০,৫২ ও ৫৩ ধারায় উক্ত হাসপাতালকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফয়সাল আহমেদ এর নেতৃত্বে জেলা প্রশাসন ও জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের এই যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
শহরের টেংকের পাড়ে অবস্থিত স্ট্যান্ডার্ড হসপিটাল এন্ড টোটাল হেলথকেয়ারের অপারেশন থিয়েটারে মেয়াদউত্তীর্ন ওষুধসামগ্রী ও যন্ত্রপাতি পাওয়া যায়। এছাড়া প্যাথলজি পরীক্ষায় অতিরিক্ত মূল্য আদায়ের প্রমান পাওয়া যায়। এ অভিযোগের ভিত্তিতে ভোক্তা অধিকার আইন ২০০৯এর ৪০,৫২ ও ৫৩ ধারায় উক্ত হাসপাতালকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফয়সাল আহমেদ এর নেতৃত্বে জেলা প্রশাসন ও জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের এই যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
এ সময় জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষে মেডিকেল অফিসার ডা.আশরাফুর রহমান হিমেল, ডা.তাসনুভা তাবাসসুম নোভা, ডা.ফাইরোজ মায়িশা, স্যানিটারি ইন্সপেক্টর মো.ছফিউর রহমান ও সদর মডেল থানার পুলিশ উপস্থিত ছিলেন।